A Moral Story ‘Count Wisely’

বাদশা আকবর ও বীরবলের মজার গল্প

One day, king Akbar asked a question in his court that left everyone in the courtroom puzzled. As they all tried to figure out the answer, Birbal walked in and asked what the matter was. They repeated the question to him.

The question was, “How many crows are there in the city?”

Birbal immediately smiled and went up to Akbar. He announced the answer; he said there were twenty-one thousand, five hundred and twenty-three crows in the city. When asked how he knew the answer, Birbal replied, “Ask your men to count the number of crows.

If there are more, then the relatives of the crows must be visiting them from nearby cities. If there are fewer, then the crows from our city must be visiting their relatives who live outside the city.” Pleased with the answer, Akbar presented Birbal with a ruby and pearl chain.

Moral: Having an explanation for your answer is just as important as having an answer.

source: anuperona.com

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

‘আত্মা-রহস্য’ আনিসুল হক

Image
সবাই আগেই নিষেধ করেছিল। বাড়িটা ভালাে না। তােমরা নিয়াে না। কিন্তু বাবা কারাে কথা শুনলেন না। বললেন, ঢাকা শহরে এত সস্তায় এত সুন্দর বাড়ি। এ আমি ছাড়ছি না। বাসা ভাড়া কী হারে বেড়েছে, একটু খোঁজ নিয়ে দেখাে! আমরা নতুন বাসায় উঠলাম। আমাদের বাসায় আমরা কেউই  ভূত প্রেতে বিশ্বাস  করি না। আগের ভাড়াটেদের কে একজন এ বাসায় অপঘাতে মারা গিয়েছিল। তাতে কী হয়েছে। জন্ম-মৃত্যু পৃথিবীর নিয়ম। আমরা বাসায় যেদিন বাক্সপেটরা নিয়ে উঠছি, সেদিন পাড়ার ছেলেরা এসেছিল। বাবার সঙ্গে দেখা করেছিল। ‘চাচা স্লামালেকুম! এ রকম একটা ভূতের বাড়িতে উঠছেন। সব জেনেশুনে বুঝে উঠছেন তাে! বাবা বললেন, ‘ভূত! ভূত বলে কিছু আছে নাকি?” ছেলেরা বলল, তা তাে আমরা জানি না। শুধু জানি, এ বাড়িতে একটা আত্মা ঘুরে বেড়ায়। আত্মা ঘুরে বেড়ায়! তােমরা আত্মা দেখেছ?” বাবা বললেন। ‘না। দেখিনি-‘ ছেলেরা বলল। না দেখেই বলে বেড়াচ্ছি আত্মা ঘুরে বেড়ায়? ‘হা চাচা। আপনি কি কোনােদিন বাতাস দেখেছেন? দেখেননি। তাই বলে কি বলবেন বাতাস নেই! খাসা যুক্তি! আমি একটুখানি মন খারাপ করলাম। বাবা টের পেয়ে আমাকে কাছে টেনে নিলেন। বললেন, ‘অন্ত। এদিকে আয়! বল, আমাদের নীতি কয়
Read more

‘দ্য উইন্টার’স টেল’ উইলিয়াম শেকসপিয়র

Image
সিসিলির রাজা লিওন্টেস তাঁর সুন্দরী সতীসাধ্বী রানি হারমায়োনিকে নিয়ে সুখে দিন কাটাচ্ছিলেন। লিওন্টেস তাঁর এই মহতী রানিটিকে খুবই ভালবাসতেন। জীবনে তাঁর কিছুরই অভাব ছিল না। কেবল মাঝে মাঝে বাল্যবন্ধু তথা সহপাঠী বোহেমিয়ার রাজা পলিজেনাসকে আরেকবার দেখার এবং তাঁকে স্ত্রীর সামনে উপস্থিত করার ইচ্ছে জাগত লিওন্টেসের মনে। দু’জনে একসঙ্গে বড়ো হয়েছিলেন। পিতার মৃত্যুর পর উভয়কেই নিজ নিজ রাজ্যে ফিরে রাজকার্য হাতে তুলে নিতে হয়। তাই অনেকদিন তাঁদের মধ্যে দেখাসাক্ষাৎ ছিল না। তবে ঘন ঘন তাঁরা পরস্পরের মধ্যে উপঢৌকন, চিঠিপত্র ও রাজদূত আদানপ্রদান ঠিকই করতেন। অনেক অনুরোধের পর অবশেষে একদিন বোহেমিয়া থেকে সিসিলির রাজসভায় এসে লিওন্টেসের সঙ্গে দেখা করলেন পলিজেনাস। তাঁর আগমনে লিওন্টেস তো দারুণ খুশি হলেন। রানির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন ছেলেবেলার বন্ধুর। তাঁর সুখ যেন পূর্ণতা লাভ করল প্রিয় বন্ধুর মিলনে। তাঁরা পুরনো দিনের স্মৃতিচারণা করতে লাগলেন। হারমায়োনিকে বলতে লাগলেন তাঁদের পাঠশালার কথা, তাঁদের ছেলেবেলার দুষ্টুমির কথা। হারমায়োনিও তাঁদের কথা শুনে খুব আনন্দ পেলেন। এইভাবে বেশ কিছুদিন কাটিয়ে পলিজেনাস ঘরে ফেরার তোড়জোড় শুরু করলেন।
Read more